শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১২

অনন্য বঙ্গবন্ধু

জাতির র্গব, ইতহিাসরে মহানায়ক, হাজার বছররে শ্রষ্ঠেতম বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। হাজার বছর ধরে বাঙালি জাতি এমন একজন জননেতার জন্যই যেনো অপেক্ষা করছিল। বাংলার মায়েরা মেয়েরা বোনেরা বাংলার কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুযষ এমন একজন মানুষের জন্যই র্প্রাথনা করছেে পরম করুনাময়ের কাছে। বাংলার প্রকৃতজাত সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর বিশ্বালত্বকে জানতে হলে হাজার বছরের আহ্বামান বাংলাকে জানতে হবে। জানতে হবে কিভাবে তিনি বাঙালি জাতির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে নিজের মধ্যে ধারণ করে এই ভূখন্ডের জনগোষ্ঠীর যুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কোনো বিশেষনই প্রযুক্তি নয়। এটা শুধু আবেগের কথা নয়। এমন সাহসী ও নির্ভীক এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আর কোনো নেতা এদেশের জন্ম গ্রহণ করেন নাই। এই উপমহাদেশের দুশো বছরের বিদেশী শাসন আমাদের মধ্যে যে বিভেদ ও হানাহানির রাজনীতির জন্ম দিয়েছে, তার প্রতি চ্যালেঞ্জ দিয়েই শেখ মুজিব বাঙালির মুক্তি সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতির পরিনামেই বাঙালী বার বার স্বীয় অধিকার অর্জনে সফল হতে পারেনি।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাঙালী জাতিকে শোষন ও নিপীড়ন মুক্ত করে এক উন্নত জীবনের অধিকারী করছে। আর এসবই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কর্মে, চিন্তায় ও আচরণে মূর্ত হয়ে উঠেছিল আমরণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা দিয়েই বাংলার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। ভাষা আন্দোলনে বাংলার ছাত্র জনতার আত্মদান যুক্তফ্রন্টের বিজয়, সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন ও উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান সম্ভব হয়েছিল শেখ মুজিবের বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সময় তিনি বন্দিদশায় ছিলেন। কিন্তু বাংলার ছাত্র জনতা ছয় দফা কর্মসূচী দিয়েই এগিয়ে গিয়েছিল শাসকদের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করার জন্য। ১৯৬৬ সালের ৬ দফাই এই আন্দোলনের মূল্যে কাজ করেছে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ছাত্রদের এগারদফা। এসব কর্মসূচী দিয়েই শেখ মুজিব রায় পেয়েছিলেন ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে। '৭০ সালরে নর্বিাচনে গোটা জগতকে বস্মিতি করে জনগণরে অবসিংবাদতি নতো হয়ে উঠছেনে। এরপর ৭ র্মাচ রসের্কোস ময়দানে তনিি যে ভাষণ দলিনে সটো হয়ে গলে ইতহিাস। বাঙালীর মনরে কথাটা উঠে এল তাঁর কণ্ঠ।ে এগয়িে গলেনে দশেবাসীকে নয়ি।ে ঘোষণা করে দলিনে এবাররে সংগ্রাম ভন্নিতর র্পযায়রে, 'এবাররে সংগ্রাম আমাদরে মুক্তি সংগ্রাম, এবাররে সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।' তারপর অনকে ঘটনা। বন্দিুমাত্র বচিলতি নন তনি।ি তনিি জাননে এবং দখেছনে সারাদশে তাঁর সঙ্গ,ে দশেরে আপামর জনতা তাঁর সঙ্গ।ে তনিি নতো, তাঁর সঙ্গ,ে তাঁর নর্দিশেে চলছে সবাই। এভাবইে এল ২৫ র্মাচ কালরাত।সইে কালরাতরে শষে,ে ঊষালগ্নে তনিি ঘোষণা করে দলিনে স্বাধীনতার, যটো ২৬ র্মাচরে প্রথম প্রহররে সূচনা।অস্ত্র হাতে তুলে নলি দশেরে সোনার ছলেরো। শুরম্ন হলো দশেকে হানাদারদরে দখলমুক্ত করার কাজ। একদকিে হানাদারদরে গণহত্যা, লুণ্ঠন, নারীদরে অসম্মানরে র্ববরতা, অগ্িনসংযোগ। বপিরীত দকিে মুক্তবিাহনিীর প্রাণপণ প্রতরিোধ এবং যুদ্ধ। এল ১৬ ডসিম্বের। দশে শত্রম্নমুক্ত হলো। স্বাধীন দশেে উড়ল স্বাধীনতার পতাকা
।মানুষ আনন্দতি। আবগোপস্নুত। মনে এত আনন্দ সত্ত্বওে কী যনে নাই। কে যনে নাই। স্বাধীনতার স্বাদ র্পূণতম রূপে পাওয়া যাবে একজন এল।ে তনিি স্বাধীনতার স্থপত,ি মহানায়ক বঙ্গবন্ধু। তনিি বন্দী হানাদার পাকসিত্মানরে কারাগার।ে তাঁকে শষে র্পযনত্ম আটকে রাখা গলে না। ছাড়তে বাধ্য হলো তারা। তনিি মুক্ত হয়ে এলনে ১০ জানুয়ারি ১৯৭২-এ। বাংলাদশে স্বাধীন হলওে তখন ধ্বংসসত্মূপ। দশে গড়ার কাজ শুরম্ন করলনে তনি।ি দায়ত্বি নলিনে হাত।ে স্বাধীনতা এসছেে এখন গড়তে হবে সোনার বাংলা সইে জন্যই কাজ চলছ।ে কন্তিু শত্রম্নরা বসে নইে। চক্রান্ত্ চলল। সইে চক্রান্ত্রে জাল পাতল তাঁরা। সদেনি ১৯৭৫ সালরে ১৫ আগস্ট যা কল্পনাতওে ছলি না, তাই হলোথ সপরবিারে নহিত হলনে স্বাধীনতার মহানায়ক। বদেনাবধিুর ও কলঙ্করে কালমিায় কলুষতি বভিীষকিাময় ইতহিাসরে এ এক কলঙ্কতি অধ্যায়।


একটি জাতির আত্মশক্তির উদ্বোধন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম অবদান। কোনো প্রলোভন তাকে লক্ষ্যচ্যুত করতে পারেনি। কোনো নিপীড়ন ও ভয়ভীতির নিকট তিনি আত্মসমর্পণ করেননি। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের দু:খী মানুষের আপন জন ছিলেন। তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছে তাদের অধিকার প্রত্যিষ্ঠায়। বাল্যকাল থেকেই তিনি ছিলেন রাজনৈতিক সচেতন। গণমানুষের অধিকার আদায়ে জেল জুলুম বরণ করেছেন অসংখ্যবার। বঙ্গবন্ধু এমন একজন ব্যক্তি জন্মদিয়েই যিনি ১৯৩৯ সালে প্রথম গ্রেফতার হয়েছিলেন। সেই থেকে জীবনে বহুবার গ্রেফতার হন তিনি। জেলখানা হয়ে উঠে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বাসস্থান। জীবনের বড় একটা সময় যিনি কাটিয়েছেন জেলখানায়। তাঁর স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ে তোলার। এই স্বপ্নই ছিল তার রাজনৈতিক জীবনে প্রেরণার উৎস। তিনি বলতেন, বাংলার মানুষ রাজনৈতিক মুক্তিই তার আন্দোলন সংগ্রামের লক্ষ্য। জাতি হিসেবে বাঙালিদের এই মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সকল বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করে মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ধর্ম ও রাজনীতিকে তিনি পৃথক করেছেন। ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে তিনি এনেছিলেন আধুনিক ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ। রাজনীতি, সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে সেক্যুলারিজমই যে গণতন্ত্রের প্রকৃত স্বরূপ, সেই পরম সত্বকে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।